মাইনাস-টু’ নিয়ে রাজনীতিতে হঠাৎ আবার আলোচনা কেন
- আপডেট সময় ১১:৫২:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ নভেম্বর ২০২৪
- / ১৯ বার পড়া হয়েছে
ডেস্ক নিউজ:
বাংলাদেশে অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘মাইনাস-২ ফর্মুলা’র বিষয়ে সরকারকে সতর্ক করার পর বিষয়টি নিয়ে দলটির ভেতরে ও বাইরে নানা ধরনের আলোচনা শুরু হয়েছে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে ‘বিএনপি বা এর শীর্ষ নেতৃত্বকে’ রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়ার কোনো ইঙ্গিত দলটি পাচ্ছে কিনা সেই প্রশ্নও আলোচিত হচ্ছে।
আলমগীর অবশ্য বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘বিরাজনীতিকরণের বিষয়ে সতর্ক’ করতে গিয়ে তিনি ‘মাইনাস-টু’ ফর্মুলার উল্লেখ করেছেন। তবে এখন দেশে ‘বিরাজনীতিকরণের’ চেষ্টা হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের তিনি সরাসরি কোনো জবাব দেননি।
তবে সরকারের একজন উপদেষ্টা সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, মাইনাস-টু নিয়ে কোনো চিন্তা বর্তমান সরকারের নেই।
অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসউদ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, তারা সবাইকে নিয়েই রাজনীতি করতে চান।
তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে বাদ দেয়ার প্রশ্নই আসে না। এখন বিএনপি কেন এমন ভাবছে, তা আমাদের জানা নেই।’
একজন বিশ্লেষক বলছেন, নির্বাচনকে দৃশ্যত কম গুরুত্ব দেয়া আর বিএনপিকে ইঙ্গিত করে আসা বিভিন্ন বক্তব্যের কারণেই হয়তো দলটির মধ্যে মাইনাস-টু ফর্মুলার বিষয়টি সামনে এসেছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিল। তখন দুই প্রধান নেত্রী খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে জেলে নেয়ার পর ‘মাইনাস-টু ফর্মুলা’র আলোচনা জোরদার হয়েছিল।
তখন তাদের দলসহ অনেকেই অভিযোগ করেছিল যে ‘দুই নেত্রীকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা হচ্ছে’- যা পরে ‘মাইনাস-টু ফর্মুলা’ হিসেবে পরিচিতি পায়।
এবারের গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ ও এর নেত্রী শেখ হাসিনা উৎখাত হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। এরপর থেকে বিএনপি দ্রুততম সময়ে নির্বাচন দাবি করে আসছে। তবে সরকারের দিক থেকে বারবারই গুরুত্ব দেয়া হয়েছে সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের ওপর। যদিও এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য গঠিত সার্চ কমিটি তাদের কাজ শুরু করেছে।
অন্যদিকে, আন্দোলনকারীদের অনেকেই আকারে ইঙ্গিতে বলার চেষ্টা করছেন যে ‘আগে সংস্কার, তারপর নির্বাচন’। পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোও কাজ করতে শুরু করেছে, যার মধ্যে সংবিধান, পুলিশ ও প্রশাসন সংস্কারের মতো কমিশন রয়েছে।
আলমগীর অবশ্য বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘বিরাজনীতিকরণের বিষয়ে সতর্ক’ করতে গিয়ে তিনি ‘মাইনাস-টু’ ফর্মুলার উল্লেখ করেছেন। তবে এখন দেশে ‘বিরাজনীতিকরণের’ চেষ্টা হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের তিনি সরাসরি কোনো জবাব দেননি।
তবে সরকারের একজন উপদেষ্টা সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, মাইনাস-টু নিয়ে কোনো চিন্তা বর্তমান সরকারের নেই।
অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসউদ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, তারা সবাইকে নিয়েই রাজনীতি করতে চান।
তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে বাদ দেয়ার প্রশ্নই আসে না। এখন বিএনপি কেন এমন ভাবছে, তা আমাদের জানা নেই।’
একজন বিশ্লেষক বলছেন, নির্বাচনকে দৃশ্যত কম গুরুত্ব দেয়া আর বিএনপিকে ইঙ্গিত করে আসা বিভিন্ন বক্তব্যের কারণেই হয়তো দলটির মধ্যে মাইনাস-টু ফর্মুলার বিষয়টি সামনে এসেছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিল। তখন দুই প্রধান নেত্রী খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে জেলে নেয়ার পর ‘মাইনাস-টু ফর্মুলা’র আলোচনা জোরদার হয়েছিল।
তখন তাদের দলসহ অনেকেই অভিযোগ করেছিল যে ‘দুই নেত্রীকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা হচ্ছে’- যা পরে ‘মাইনাস-টু ফর্মুলা’ হিসেবে পরিচিতি পায়।
এবারের গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ ও এর নেত্রী শেখ হাসিনা উৎখাত হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। এরপর থেকে বিএনপি দ্রুততম সময়ে নির্বাচন দাবি করে আসছে। তবে সরকারের দিক থেকে বারবারই গুরুত্ব দেয়া হয়েছে সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের ওপর। যদিও এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য গঠিত সার্চ কমিটি তাদের কাজ শুরু করেছে।
অন্যদিকে, আন্দোলনকারীদের অনেকেই আকারে ইঙ্গিতে বলার চেষ্টা করছেন যে ‘আগে সংস্কার, তারপর নির্বাচন’। পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোও কাজ করতে শুরু করেছে, যার মধ্যে সংবিধান, পুলিশ ও প্রশাসন সংস্কারের মতো কমিশন রয়েছে।
সূত্র: বিবিসি